স্বাস্থ্য রক্ষায় রসুন !
১. একটি মাঝারি সাইজের রসুনে ১ লাখ ইউনিট
পেনিসিলিনের সমান অ্যান্টিবায়োটিকের
কার্যক্ষমতা রয়েছে।
২. ব্যাকটেরিয়া ও প্রোটোজোয়ার
মাধ্যমে সৃষ্টি অ্যামিবিক ডিসেনট্রি নির্মূলের
ক্ষেত্রে রসুন বেশ কার্যকরী।
৩. শরীরের রোগ সংক্রমণ দূর করার জন্য
একসাথে তিন কোয়া রসুন দিনে তিন থেকে চারবার
চিবিয়ে খান।
৪. রক্তের চাপ ও রক্তের কোলেস্টেরলের
মাত্রা কমানোর জন্য প্রতিদিন তিন থেকে ১০
কোয়া রসুন খেতে পারেন।
৫. উচ্চরক্তচাপ ও রক্তের কোলেস্টরলের
মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধে রসুনের
ভূমিকা অপরিসীম। রসুন রক্ত জমাট
নিরোধী অ্যাসপিরিনের মতোই শক্তিশালী।
৬. রসুন খেতে হলে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেতে হবে।
চিবিয়ে না খেলে রসুনের রাসায়নিক উপাদান এলিসিন
নির্গত হবে না। এলিসিনই
হচ্ছে শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক।
অ্যান্টিবায়োটি ক ক্ষমতা কাজে লাগানোর জন্য
কাঁচা রসুন চিবিয়ে খাওয়াই উত্তম।
৭. যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না,
অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপজ্জনক।
রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান
করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে।
৮. অতিরিক্ত রসুন শরীরে এলার্জি ঘটাতে পারে।
এসব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন না খাওয়াই উত্তম।
৯. রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ
করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন।
১০. শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন না খাওয়াই
ভালো। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের
মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর যন্ত্রণার
কারণ ঘটাতে পারে।
১. একটি মাঝারি সাইজের রসুনে ১ লাখ ইউনিট
পেনিসিলিনের সমান অ্যান্টিবায়োটিকের
কার্যক্ষমতা রয়েছে।
২. ব্যাকটেরিয়া ও প্রোটোজোয়ার
মাধ্যমে সৃষ্টি অ্যামিবিক ডিসেনট্রি নির্মূলের
ক্ষেত্রে রসুন বেশ কার্যকরী।
৩. শরীরের রোগ সংক্রমণ দূর করার জন্য
একসাথে তিন কোয়া রসুন দিনে তিন থেকে চারবার
চিবিয়ে খান।
৪. রক্তের চাপ ও রক্তের কোলেস্টেরলের
মাত্রা কমানোর জন্য প্রতিদিন তিন থেকে ১০
কোয়া রসুন খেতে পারেন।
৫. উচ্চরক্তচাপ ও রক্তের কোলেস্টরলের
মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধে রসুনের
ভূমিকা অপরিসীম। রসুন রক্ত জমাট
নিরোধী অ্যাসপিরিনের মতোই শক্তিশালী।
৬. রসুন খেতে হলে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেতে হবে।
চিবিয়ে না খেলে রসুনের রাসায়নিক উপাদান এলিসিন
নির্গত হবে না। এলিসিনই
হচ্ছে শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক।
অ্যান্টিবায়োটি ক ক্ষমতা কাজে লাগানোর জন্য
কাঁচা রসুন চিবিয়ে খাওয়াই উত্তম।
৭. যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না,
অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপজ্জনক।
রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান
করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে।
৮. অতিরিক্ত রসুন শরীরে এলার্জি ঘটাতে পারে।
এসব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন না খাওয়াই উত্তম।
৯. রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ
করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন।
১০. শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন না খাওয়াই
ভালো। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের
মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর যন্ত্রণার
কারণ ঘটাতে পারে।
No comments:
Post a Comment