A blog about how to stay healthy, stay alive. How to avoid some food which is harmful to you and what to be consumed for good health also.
Tuesday, September 30, 2014
Importance of "Lemon"
রূপচর্চার জন্য লেবু একটি শ্রেষ্ঠতম উপাদান। সৌন্দর্য চর্চায় লেবুর ব্যবহার আজ
থেকে হয়নি। প্রাচীন মিশর এবং গ্রীস্মের রাজকুমারীরাও লেবুর সমাদর করতেন।
লেবুকে তারা তাদের রূপচর্চার একটি বিশেষ উপকরণ
হিসেবে ব্যবহার করতেন। এজন্য চীন
দেশে লেবুকে বলা হতো ‘লিমুং’। অর্থাৎ মেয়েদের
জন্য উপকারী। চীনের উপকথায় আছে- কোন এক
রূপসী সম্রাজ্ঞী লেবু থেকে তার রূপচর্চার উপকরণ
তৈরি করতেন এবং তার সৌন্দর্যের তথ্যটি গোপন
রেখেছিলেন। কিন্তু তার মৃত্যুর পর
ব্যাপারটি জানাজানি হয়ে গেল। আর তখন
থেকে মেয়েরা রূপচর্চায় লেবু ব্যবহার করে আসছেন।
*প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠেই যদি একগ্লাস
কুসুম গরম পানিতে অর্ধেকটা পাতি লেবুর রস
সামান্য মধু অথবা চিনি দিয়ে মিশিয়ে খান
তাহলে শরীরের ক্লান্তি দূর হয় যাবে। শরীরের
চামড়ার ফুটে উঠবে আভা। চোখ-
মুখে বিবর্ণতা মুছে গিয়ে ত্বকের
ঔজ্জ্বলতা বাড়বে বহুগুণ।
*মুখে শ্রী বাড়ানোর জন্য এক টুকরো লেবুর রসের সাথে দু’চামচ দুধ মিশিয়ে তুলার সাহায্যে মুখে প্রলেপ লাগাবেন। পনেরো-বিশ মিনিট এই প্রলেপ রাখার পর ধুঁয়ে ফেলবেন।
*শুষ্ক ও রুক্ষ্ম ত্বকের কমনীয়তা আনার জন্য লেবুর রস, গোলাপ পানি ও শসার রস সমপরিমাণে মিশিয়ে ঘাড়, গলা ও দেহের অন্যান্য অংশে মাখুন। পনেরো-বিশ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন।
*ডিমের সাদা অংশের সাথে অর্ধেকটা লেবুর রস ও কুসুম গরম পানি পেস্টের মতো করে মিশিয়ে নিন। এই প্রলেপটি আস্তে আস্তে ত্বকে মাখুন। শুকিয়ে যাবার
পর ঠান্ডা পানিতে ধুয়ে ফেলুন। তেলতেলে ত্বকের পক্ষে এটি ভীষণ উপকারী ।
*লেবুর রস ও শসার রস সমপরিমাণে মিশিয়ে নিন। ব্যস, হয়ে গেল অ্যান্ট্রিনজেন্ট লোশন তৈরি। এটি ত্বকে লাগেিয় দেখুন। কয়েকদিনের মধ্যেই ত্বকের তেলতেলে ভাব কমে যাবে।
* হাতের কনুই, হাঁটু, পায়ের গোড়ালি এসব জায়গায় বেশি ময়লা জমে। এ নিয়ে অনেকেরই দুঃশ্চিন্তার শেষ নেই। আধা টুকরো লেবু নিয়ে এই জায়গাগুলোতে ভাল করে ঘষে নিলে ময়লা উঠে গিয়ে ঝকঝকে হয়ে উঠবে।
*পায়ের রুক্ষভাব দূর করতে লেবুর রসের সাথে অল্প
মিহি চিনি মিশিয়ে মালিশ করে নেবেন। দশ মিনিট পর
হাত ধুয়ে নিন কুসুম গরম পানিতে। দেখবেন হাত-
পা কেমন পেলব কোমল মসৃণ হয়ে উঠেছে।
*ঘরের কাজ যেমন কাপড় কাচা, বাসন মাজা, ঘর
মোছা, এসব কাজ করতে করতে হাতে কড়া পড়ে যায়।
হাতের মোলায়েম ভাব নষ্ট হয়ে যায়।
এক্ষেত্রে গোলাপ পানির সাথে লেবুর রস
মিশিয়ে হাতের পাতায় মাখুন।
*অতুলনীয় সৌন্দর্যময় কেশরাজির পরিচর্যায়
লেবুর প্রয়োজন সর্বাধিক। প্রতিদিন গোসলের
আগে একটা লেবু চিপে রস বের করে সেই রস চুলের
গোড়ায় বিলি কেটে কেটে ঘষে লাগিয়ে দিন। এতে চুলের
গোড়া পরিষ্কার ও শক্ত চুলের খুসকি দূর হয়। এ
ছাড়া চায়ের পানি ছেঁকে সেই পানিতে একটা লেবুর রস
মিশিয়ে শ্যাম্পু করার পর সেই
পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে ফেললে চুলের রুক্ষ্মভাব
কেটে চুল হবে রেশমের মতো কোমল-মসৃণ-উজ্জ্ বল।
How to Bleach at Home
One teaspoon of raw milk, a teaspoon of honey and a few drops of lemon juice mixed with the clean face to sew. After 0 minutes and wash the face. Milk and lemon juice to clean the skin of dirt. This is because it is a major component of planting lemon face blicera. It will restore natural brightness.
এক চামচ কাঁচা দুধ এর সাথে এর চামচ মধু ও কয়েক ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে পরিষ্কার মুখে লাগিয়ে নিন। ২০ মিনিট পর মুখ ধুয়ে ফেলুন। দুধ এবং লেবুর রস ত্বকের ময়লা পরিষ্কার করে দেয়। মুখে লেবু লাগানোর কারণ হল এটি ব্লীচের একটি প্রধান উপাদান। এটি মুখের স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনবে।
Some Important Tips of daily Life
অতি প্রয়োজনীয় টিপস
=> গলায় মাছের কাটা লেগে গেলে, অর্ধেক লেবু
নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন। কাটা নরম
হয়ে নেমে যাবে।
=> মুখে/জিভে সাদা ঘা হলে, পানির সাথে কর্পূর
গুলে মুখ দিনে ২ বার ধুয়ে নিন।
=> দই খুব ভাল এন্টাসিড হিসাবে কাজ করে।
এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র , কয়েক চামচ
দই খেয়ে নিন।
=> ২ টুকরা দারুচিনি ১টি এলাচি,
২টি তেজপাতা ,২টি লবঙ্গ ও সামান্য
চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেকে নিন। হালকা গরম
অবস্থায় এই পানি খেলে কাশি ভাল হবে।
=> মাথা ব্যথা হলে, কালজিরা একটা পুটলির
মধ্যে বেধে শুকতে থাকুন।
=> গলায় মাছের কাটা লেগে গেলে, অর্ধেক লেবু
নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন। কাটা নরম
হয়ে নেমে যাবে।
=> মুখে/জিভে সাদা ঘা হলে, পানির সাথে কর্পূর
গুলে মুখ দিনে ২ বার ধুয়ে নিন।
=> দই খুব ভাল এন্টাসিড হিসাবে কাজ করে।
এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র , কয়েক চামচ
দই খেয়ে নিন।
=> ২ টুকরা দারুচিনি ১টি এলাচি,
২টি তেজপাতা ,২টি লবঙ্গ ও সামান্য
চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেকে নিন। হালকা গরম
অবস্থায় এই পানি খেলে কাশি ভাল হবে।
=> মাথা ব্যথা হলে, কালজিরা একটা পুটলির
মধ্যে বেধে শুকতে থাকুন।
Some Beauty Tips
রূপ চর্চার ৬ টি চরম ইজি টিপস , জেনে নিন ও
কাজে লাগান !!!
১.কাঁচা দুধে তুলা ভিজিয়ে ঠোটে ঘষুন ,কালো দাগ
তো উঠবেই সাথে ঠোটে গোলাপী ভাব আসবে ।
২.কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে লেবুর খোসায়
চিনি দিয়ে ভালো করে ঘষুন ।চলে যাবে ।
৩.ব্রনের উপর রসুনের
কোঁয়া ঘষে নিন ,তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে ।
গ্যারান্টি ।
৪.পেডিকিউর মেনিকিউর আপনার
কাছে ঝামেলা লাগে ?
আজ
থেকে যখনই আপেল খাবেন তখনই আপেলের
খোসাটা হাত পায়ে ঢলে নিন ।ফর্সা হবে পরিস্কার
হবে
৫.পায়ের গোড়ালী ফাটলে ,পেয়াজ বেটে প্রলেপ দিন.
ক্রীম কিংবা স্ক্রাব এর ঝামেলায় যেতে হবেনা ।
৬.প্রতিদিন টুথপেষ্ট দিয়ে দাত মাজেন কুলি করেন
তবুও মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয় ?ব্যাপার
না ,নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ
থেকে মুক্তি পেতে টানা দুইমাস নিয়মিত দুই
কোঁয়া করে কমলালেবু খান ।
কাজে লাগান !!!
১.কাঁচা দুধে তুলা ভিজিয়ে ঠোটে ঘষুন ,কালো দাগ
তো উঠবেই সাথে ঠোটে গোলাপী ভাব আসবে ।
২.কনুইয়ের কালো দাগ দূর করতে লেবুর খোসায়
চিনি দিয়ে ভালো করে ঘষুন ।চলে যাবে ।
৩.ব্রনের উপর রসুনের
কোঁয়া ঘষে নিন ,তাড়াতাড়ি মিলিয়ে যাবে ।
গ্যারান্টি ।
৪.পেডিকিউর মেনিকিউর আপনার
কাছে ঝামেলা লাগে ?
আজ
থেকে যখনই আপেল খাবেন তখনই আপেলের
খোসাটা হাত পায়ে ঢলে নিন ।ফর্সা হবে পরিস্কার
হবে
৫.পায়ের গোড়ালী ফাটলে ,পেয়াজ বেটে প্রলেপ দিন.
ক্রীম কিংবা স্ক্রাব এর ঝামেলায় যেতে হবেনা ।
৬.প্রতিদিন টুথপেষ্ট দিয়ে দাত মাজেন কুলি করেন
তবুও মুখে দুর্গন্ধ সৃষ্টি হয় ?ব্যাপার
না ,নিঃশ্বাসের দুর্গন্ধ
থেকে মুক্তি পেতে টানা দুইমাস নিয়মিত দুই
কোঁয়া করে কমলালেবু খান ।
Importance of Ginger
ঠান্ডায় আদা ভীষণ উপকারী।
এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল
এজেন্ট, যা শরীরের রোগ-
জীবাণুকে ধ্বংস করে। জ্বর জ্বর ভাব,
গলাব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য
করে।
বমি বমি ভাব দূর করতে এর
ভূমিকা অপরিহার্য। তাই বমি বমি ভাব
হলে কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে পারেন।
এতে মুখের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।
অসটিও আর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড
আর্থ্রাইটিস—এই অসুখগুলোয় সারা শরীরের
প্রায় প্রতিটি হাড়ের জয়েন্টে প্রচুর
ব্যথা হয়। এই ব্যথা দূর করে আদা।
তবে রান্না করার চেয়ে কাঁচা আদার
পুষ্টিগুণ বেশি।
মাইগ্রেনের ব্যথা ও ডায়াবেটিসজনিত
কিডনির জটিলতা দূর করে আদা।
গর্ভবতী মায়েদের সকালবেলা, বিশেষ
করে গর্ভধারণের প্রথম
দিকে সকালবেলা শরীর খারাপ লাগে।
কাঁচা আদা দূর করবে এ সমস্যা।
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
গবেষণায় দেখা গেছে, আদার রস দাঁতের
মাড়িকে শক্ত করে, দাঁতের
ফাঁকে জমে থাকা জীবাণুকে ধ্বংস
করে।
দেহের কোথাও ক্ষতস্থান থাকলে তা দ্রুত
শুকাতে সাহায্য করে আদা।
এতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট,
যা যেকোনো কাটাছেঁড়া, ক্ষতস্থান দ্রুত
ভালো করে।
এই ঠান্ডায় টনসিলাইটিস, মাথাব্যথা,
টাইফয়েড জ্বর, নাক দিয়ে জল পড়া,
নাক বন্ধ হওয়া, বসন্তকে দূরে ঠেলে দেয়
আদা। ওভারির ক্যানসারের
বিরুদ্ধে লড়াই করে আদা।
এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল
এজেন্ট, যা শরীরের রোগ-
জীবাণুকে ধ্বংস করে। জ্বর জ্বর ভাব,
গলাব্যথা ও মাথাব্যথা দূর করতে সাহায্য
করে।
বমি বমি ভাব দূর করতে এর
ভূমিকা অপরিহার্য। তাই বমি বমি ভাব
হলে কাঁচা আদা চিবিয়ে খেতে পারেন।
এতে মুখের স্বাদ বৃদ্ধি পায়।
অসটিও আর্থ্রাইটিস, রিউমাটয়েড
আর্থ্রাইটিস—এই অসুখগুলোয় সারা শরীরের
প্রায় প্রতিটি হাড়ের জয়েন্টে প্রচুর
ব্যথা হয়। এই ব্যথা দূর করে আদা।
তবে রান্না করার চেয়ে কাঁচা আদার
পুষ্টিগুণ বেশি।
মাইগ্রেনের ব্যথা ও ডায়াবেটিসজনিত
কিডনির জটিলতা দূর করে আদা।
গর্ভবতী মায়েদের সকালবেলা, বিশেষ
করে গর্ভধারণের প্রথম
দিকে সকালবেলা শরীর খারাপ লাগে।
কাঁচা আদা দূর করবে এ সমস্যা।
দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
গবেষণায় দেখা গেছে, আদার রস দাঁতের
মাড়িকে শক্ত করে, দাঁতের
ফাঁকে জমে থাকা জীবাণুকে ধ্বংস
করে।
দেহের কোথাও ক্ষতস্থান থাকলে তা দ্রুত
শুকাতে সাহায্য করে আদা।
এতে রয়েছে অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি এজেন্ট,
যা যেকোনো কাটাছেঁড়া, ক্ষতস্থান দ্রুত
ভালো করে।
এই ঠান্ডায় টনসিলাইটিস, মাথাব্যথা,
টাইফয়েড জ্বর, নাক দিয়ে জল পড়া,
নাক বন্ধ হওয়া, বসন্তকে দূরে ঠেলে দেয়
আদা। ওভারির ক্যানসারের
বিরুদ্ধে লড়াই করে আদা।
"During Pregnancy"
যারা মা হবেন বা হতে যাচ্ছেন তারা মনোযোগ দিয়ে পড়ুনঃ
গভর্ধারণের মাধ্যমে সন্তানের জন্ম দেয়া পারিবারিক জীবনের এক বড় ঘটনা । গর্ভধারণের আগে নারীদের শারিরীক অবস্থা ও জীবনযাপনের পরিবেশ সরাসরি গর্ভবতী ও পেটের বাচ্চার স্বাস্থ্যের সঙ্গে জড়িত । তাই গর্ভধারণের আগে নিম্নে যে কয়েকটি বিষয়ে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে হবে তাহল
এক, রোগাক্রান্ত হওয়া বা আরোগ্য লাভ করার সময়ে গর্ভধারণ এড়াতে হবে ।
দুই, বিয়ে করার প্রথম মাসে গর্ভধারণ এড়াতে হবে ।
তিন, হানিমুন বা পযটনকালে গর্ভধারণ এড়াতে হবে ।
চার, স্বামী-স্ত্রী দুপক্ষের উচ্চবয়সে গর্ভধারণ এড়াতে হবে । নারিদের উত্তম প্রজননের বয়স হল ২৪ থেকে ৩০ বছর বয়স পযন্ত ।
পাঁচ,গর্ভধারণের আগে তেজষ্ক্রিয় রশ্মি বা অতিবিষাক্ত বস্ত্রের স্পর্শ এড়াতে হবে , সাধারণত এক্সরে চিকিত্সার কমপক্ষে চার সপ্তাহের পর গর্ভধারণ করতে পারেন ,আর যারা বারবার অতি বিষাক্ত কীটনাশক ওষুধ বা রাসাযনিক দ্রব্যের সংস্পর্শে আসেন তারা এক মাস পর গর্ভধারণ করতে পারেন.যাতে ভ্রুণটির বিকৃতি না ঘটে ।
ছয়,সিগারেট ও মদ খাওয়া ছেড়ে দেয়ার ২-৩ মাস পর গর্ভধারণ করতে পারেন আর স্বামীকে স্ত্রী গর্ভবতী হওয়ার এক মাস আগে সিগারেট ও মদ খাওয়া বন্ধ করতে হবে ।
সাত, প্রসব ও গর্ভপাতের কিছু দিন হতে না হতেই গর্ভধারণ এড়াতে হবে । কমপক্ষে ছ'মাসের পর গর্ভধারণ করতে পারেন ।
আট, যারা গর্ভধারণ নিবারণের ওষুধ খান তাদেরকে কমপক্ষে ওষুধ খাওয়া ৬ মাস বন্ধ রাখার পর গর্ভধারণ করতে পারেন আর যারা দীর্ঘকাল ধরে কোনো এক ধরনের ওষুধ খান তাদেরকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী গর্ভধারণের সময় নির্ধারণ করতে হবে ।
নয় ,মন খারাপের সময় গর্ভধারণ এড়াতে হবে ।
দশ,আমবাতের টিকা নেয়ার পর গর্ভধারণ এড়াতে হবে । আমবাতের টিকা নেয়ার কমপক্ষে তিন মাস পর গভর্ধারণ করতে পারেন ।
সাধারণত ভ্রুণ মায়ের পেটে ৪০ সপ্তাহ থাকে । প্রথম ১২ সপ্তাহ হল গর্ভধারণের প্রথম পযায়,১৩-২৭ সপ্তাহ পযন্ত গর্ভধারণের দ্বিতীয় পযায় আর ২৮তম সপ্তহ থেকে প্রসব পযন্ত গর্ভধারণের তৃতীয় পযায়। প্রথম তিন মাসে ভ্রুণের প্রতিটি পযায় প্রাথমিক লালনপালন প্রক্রিয়ায় থাকে বলে সহজে নানা ধরণের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে,তাই বিশেষভাবে এক্ষেত্রে গুরুত্ব দিতে হবে । এসময় সহজে গর্ভপাত হতে পারে বলে বিশেষভাবে মনোযোগ দিতে হবে । এ সময়পবে গর্ভবতীর কিছু প্রতিক্রিয়া হতে পারে ,যদি গুরুতর এসিডে বিষক্রিয়া বা ওয়াটার ব্যাগ ভেঙ্গে যাওয়ার অবস্থা দেখা দেয়, তাহলে হাসপাতালে যেতে হবে ।
গর্ভধারণের শেষ সময়পবে শরিরচর্চা কমাতে হবে।
গর্ভধারণের শেষ পযায়ে হাসপাতালে পরীক্ষা করার সময়ে সাধারণত ডাক্তার গর্ভবতীকে নিজের দ্বারা পরীক্ষার পদ্ধতি শেখাতে পারেন । তিন বেলা এই পরীক্ষা করা হয়। সকাল,দুপুর আর সন্ধ্যায় গড়ে একবার করা হয় । যদি এক ঘন্টার মধ্যে ভ্রূণ মায়ের পেটে তিনবার বেশি নড়াচড়া করে অথবা দিনে তিনবারের পরীক্ষার ফলাফল দশবার ছাড়িয়ে যায় তাহলে ভ্রূণের নড়াচড়া স্বাভাবিক। আর যদি দীর্ঘসময়ে ভ্রূণের কোনো নড়াচড়া নেই তাহলে হাসপাতালে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় ।গর্ভধারণের শেষ পযায়ে ভ্রূণের স্পন্দন মিনিটে ১২০-১৬০বার স্বাভাবিক ।
গর্ভধারণের শেষ পযায়ের খাবার চবি কম,টাটকা ও পুষ্টি বেশি প্রধানত এমনভাবে তৈরী হতে হবে । সামুদ্রিক খাবারে যাদের এলার্জী তাদেরকে এ ধরণের খাবার খাওয়া এড়াতে হবে । যারা সিগারেট ও মদ খান গর্ভধারণকালে তাদেরকে একেবারে সিগারেট ও মদ খাওয়া ছেড়ে দিতে হবে । গর্ভধারণের শেষপযায়ে গর্ভবতীর ওজন ৯-১২কেজি বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক । প্রত্যেক সপ্তাহে ওজন -বৃদ্ধি ০.৫ কেজির মধ্যে হওয়া উচিত ।
যদি ওজন দ্রুতভাবে বেড়ে যায় তাহলে অন্য অস্বাভাবিক কারণের কথা বিবেচনা করা উচিত । হাসপাতালে রক্তদুষ্ট, মুত্রগ্রন্থির প্রদাহ বা শোথ হয়েছে কিনা তা নিয়ে পরীক্ষা নিতে হবে । তাছাড়া গভর্ভধারণকালে নির্দিষ্ট পরিমাণে খাওয়া উচিত , নইলে ভ্রূণ অতি বড় হওয়ায় স্বাভাবিক প্রসব করতে না পারলে অপারেশনের মাধ্যমে বাচ্চা বের করাতে হবে । যদি আপনি স্বাভাবিকভাবে সন্তানের জন্ম দিতে চান তাহলে ভ্রূণের ওজনকে ৩-৩.২৫কেজির মধ্যে নিয়ন্ত্রণে রাখা ভাল ।
গর্ভধারণের শেষ পযায়ে কি কি অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে? সর্বপ্রথমে যদি ওয়াটার ব্যাগ ভেঙ্গে পানি বের হয় তাহলে যততাড়াতাড়ি সম্ভব এবং চিত্হয়ে শুয়ে থাকার অবস্থায় হাসপাতালে যেতে হবে । যাতে নাড়ি পড়ে যাওয়ার বিপদ এড়ানো যায় । যদি গর্ভকোষের নিয়মিত ৪-৫ মিনিট করে একবার ৪০-৫০ সেকেন্ডস্থায়ী যন্ত্রণা হয় অর্থাত নিয়মিত পেট ব্যাথা হয় তা মানে বাচ্চার শিগ্গিরই জন্ম হবে । যদি দীর্ঘসময়ে ভ্রূণের নড়াচড়া হয় না তাহলে শিগ্গিরই হাসপাতালে যেতে হবে ।
সাধারণত ৩৬-৩৭ সপ্তাহের সময়ে গর্ভবতীকে পরীক্ষা করার পর ডাক্তার পেটের বাচ্চার আকার , গর্ভবতীর পেলভিস এবং পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী গর্ভবতীর সঙ্গে সঙ্গিতপূর্ণ প্রসবের পদ্ধতি স্থির করবেন । সম্ভব হলে অপারেশনের বদলে স্বাভাবিক প্রসব পদ্ধতি বেছে নিন । কারণ স্বাভাবিকভাবে প্রসূত শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানো সহজ হবে । ভাবী মায়েরা,মনে রাখুন,ভয় করবেন না, সহজে রাগ করবেন না , ক্লান্ত হবেন না , আলস্য করবেন না , চিন্তাশীল হবেন না , নিয়মিতভাবে খাবেন,বেশি দূরে যাবেন না , ইচ্ছামতো ওষুধ খাবেন না । আপনাদের স্বাস্থ্যবান ও সুন্দর সন্তানের কামনা করি ।
গভর্ধারণের মাধ্যমে সন্তানের জন্ম দেয়া পারিবারিক জীবনের এক বড় ঘটনা । গর্ভধারণের আগে নারীদের শারিরীক অবস্থা ও জীবনযাপনের পরিবেশ সরাসরি গর্ভবতী ও পেটের বাচ্চার স্বাস্থ্যের সঙ্গে জড়িত । তাই গর্ভধারণের আগে নিম্নে যে কয়েকটি বিষয়ে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিতে হবে তাহল
এক, রোগাক্রান্ত হওয়া বা আরোগ্য লাভ করার সময়ে গর্ভধারণ এড়াতে হবে ।
দুই, বিয়ে করার প্রথম মাসে গর্ভধারণ এড়াতে হবে ।
তিন, হানিমুন বা পযটনকালে গর্ভধারণ এড়াতে হবে ।
চার, স্বামী-স্ত্রী দুপক্ষের উচ্চবয়সে গর্ভধারণ এড়াতে হবে । নারিদের উত্তম প্রজননের বয়স হল ২৪ থেকে ৩০ বছর বয়স পযন্ত ।
পাঁচ,গর্ভধারণের আগে তেজষ্ক্রিয় রশ্মি বা অতিবিষাক্ত বস্ত্রের স্পর্শ এড়াতে হবে , সাধারণত এক্সরে চিকিত্সার কমপক্ষে চার সপ্তাহের পর গর্ভধারণ করতে পারেন ,আর যারা বারবার অতি বিষাক্ত কীটনাশক ওষুধ বা রাসাযনিক দ্রব্যের সংস্পর্শে আসেন তারা এক মাস পর গর্ভধারণ করতে পারেন.যাতে ভ্রুণটির বিকৃতি না ঘটে ।
ছয়,সিগারেট ও মদ খাওয়া ছেড়ে দেয়ার ২-৩ মাস পর গর্ভধারণ করতে পারেন আর স্বামীকে স্ত্রী গর্ভবতী হওয়ার এক মাস আগে সিগারেট ও মদ খাওয়া বন্ধ করতে হবে ।
সাত, প্রসব ও গর্ভপাতের কিছু দিন হতে না হতেই গর্ভধারণ এড়াতে হবে । কমপক্ষে ছ'মাসের পর গর্ভধারণ করতে পারেন ।
আট, যারা গর্ভধারণ নিবারণের ওষুধ খান তাদেরকে কমপক্ষে ওষুধ খাওয়া ৬ মাস বন্ধ রাখার পর গর্ভধারণ করতে পারেন আর যারা দীর্ঘকাল ধরে কোনো এক ধরনের ওষুধ খান তাদেরকে ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী গর্ভধারণের সময় নির্ধারণ করতে হবে ।
নয় ,মন খারাপের সময় গর্ভধারণ এড়াতে হবে ।
দশ,আমবাতের টিকা নেয়ার পর গর্ভধারণ এড়াতে হবে । আমবাতের টিকা নেয়ার কমপক্ষে তিন মাস পর গভর্ধারণ করতে পারেন ।
সাধারণত ভ্রুণ মায়ের পেটে ৪০ সপ্তাহ থাকে । প্রথম ১২ সপ্তাহ হল গর্ভধারণের প্রথম পযায়,১৩-২৭ সপ্তাহ পযন্ত গর্ভধারণের দ্বিতীয় পযায় আর ২৮তম সপ্তহ থেকে প্রসব পযন্ত গর্ভধারণের তৃতীয় পযায়। প্রথম তিন মাসে ভ্রুণের প্রতিটি পযায় প্রাথমিক লালনপালন প্রক্রিয়ায় থাকে বলে সহজে নানা ধরণের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে,তাই বিশেষভাবে এক্ষেত্রে গুরুত্ব দিতে হবে । এসময় সহজে গর্ভপাত হতে পারে বলে বিশেষভাবে মনোযোগ দিতে হবে । এ সময়পবে গর্ভবতীর কিছু প্রতিক্রিয়া হতে পারে ,যদি গুরুতর এসিডে বিষক্রিয়া বা ওয়াটার ব্যাগ ভেঙ্গে যাওয়ার অবস্থা দেখা দেয়, তাহলে হাসপাতালে যেতে হবে ।
গর্ভধারণের শেষ সময়পবে শরিরচর্চা কমাতে হবে।
গর্ভধারণের শেষ পযায়ে হাসপাতালে পরীক্ষা করার সময়ে সাধারণত ডাক্তার গর্ভবতীকে নিজের দ্বারা পরীক্ষার পদ্ধতি শেখাতে পারেন । তিন বেলা এই পরীক্ষা করা হয়। সকাল,দুপুর আর সন্ধ্যায় গড়ে একবার করা হয় । যদি এক ঘন্টার মধ্যে ভ্রূণ মায়ের পেটে তিনবার বেশি নড়াচড়া করে অথবা দিনে তিনবারের পরীক্ষার ফলাফল দশবার ছাড়িয়ে যায় তাহলে ভ্রূণের নড়াচড়া স্বাভাবিক। আর যদি দীর্ঘসময়ে ভ্রূণের কোনো নড়াচড়া নেই তাহলে হাসপাতালে ডাক্তারের কাছে যেতে হয় ।গর্ভধারণের শেষ পযায়ে ভ্রূণের স্পন্দন মিনিটে ১২০-১৬০বার স্বাভাবিক ।
গর্ভধারণের শেষ পযায়ের খাবার চবি কম,টাটকা ও পুষ্টি বেশি প্রধানত এমনভাবে তৈরী হতে হবে । সামুদ্রিক খাবারে যাদের এলার্জী তাদেরকে এ ধরণের খাবার খাওয়া এড়াতে হবে । যারা সিগারেট ও মদ খান গর্ভধারণকালে তাদেরকে একেবারে সিগারেট ও মদ খাওয়া ছেড়ে দিতে হবে । গর্ভধারণের শেষপযায়ে গর্ভবতীর ওজন ৯-১২কেজি বেড়ে যাওয়া স্বাভাবিক । প্রত্যেক সপ্তাহে ওজন -বৃদ্ধি ০.৫ কেজির মধ্যে হওয়া উচিত ।
যদি ওজন দ্রুতভাবে বেড়ে যায় তাহলে অন্য অস্বাভাবিক কারণের কথা বিবেচনা করা উচিত । হাসপাতালে রক্তদুষ্ট, মুত্রগ্রন্থির প্রদাহ বা শোথ হয়েছে কিনা তা নিয়ে পরীক্ষা নিতে হবে । তাছাড়া গভর্ভধারণকালে নির্দিষ্ট পরিমাণে খাওয়া উচিত , নইলে ভ্রূণ অতি বড় হওয়ায় স্বাভাবিক প্রসব করতে না পারলে অপারেশনের মাধ্যমে বাচ্চা বের করাতে হবে । যদি আপনি স্বাভাবিকভাবে সন্তানের জন্ম দিতে চান তাহলে ভ্রূণের ওজনকে ৩-৩.২৫কেজির মধ্যে নিয়ন্ত্রণে রাখা ভাল ।
গর্ভধারণের শেষ পযায়ে কি কি অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি হতে হবে? সর্বপ্রথমে যদি ওয়াটার ব্যাগ ভেঙ্গে পানি বের হয় তাহলে যততাড়াতাড়ি সম্ভব এবং চিত্হয়ে শুয়ে থাকার অবস্থায় হাসপাতালে যেতে হবে । যাতে নাড়ি পড়ে যাওয়ার বিপদ এড়ানো যায় । যদি গর্ভকোষের নিয়মিত ৪-৫ মিনিট করে একবার ৪০-৫০ সেকেন্ডস্থায়ী যন্ত্রণা হয় অর্থাত নিয়মিত পেট ব্যাথা হয় তা মানে বাচ্চার শিগ্গিরই জন্ম হবে । যদি দীর্ঘসময়ে ভ্রূণের নড়াচড়া হয় না তাহলে শিগ্গিরই হাসপাতালে যেতে হবে ।
সাধারণত ৩৬-৩৭ সপ্তাহের সময়ে গর্ভবতীকে পরীক্ষা করার পর ডাক্তার পেটের বাচ্চার আকার , গর্ভবতীর পেলভিস এবং পরীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী গর্ভবতীর সঙ্গে সঙ্গিতপূর্ণ প্রসবের পদ্ধতি স্থির করবেন । সম্ভব হলে অপারেশনের বদলে স্বাভাবিক প্রসব পদ্ধতি বেছে নিন । কারণ স্বাভাবিকভাবে প্রসূত শিশুকে মায়ের দুধ খাওয়ানো সহজ হবে । ভাবী মায়েরা,মনে রাখুন,ভয় করবেন না, সহজে রাগ করবেন না , ক্লান্ত হবেন না , আলস্য করবেন না , চিন্তাশীল হবেন না , নিয়মিতভাবে খাবেন,বেশি দূরে যাবেন না , ইচ্ছামতো ওষুধ খাবেন না । আপনাদের স্বাস্থ্যবান ও সুন্দর সন্তানের কামনা করি ।
Monday, September 29, 2014
Importance of Cinnamon
Unknown Facts of cinnamon!
1. Half a teaspoon of cinnamon powder per day
Reduce levels of bad LDL blood cholesterol.
2. Controls blood sugar levels
And for patients with type II diabetes
Very beneficial.
3. Resistance caused by fungi infection of East.
4. To prevent the spread life-threatening disease Lymphocytic Leukemia
5. To prevent hemophilia.
6. Breakfast every day half a teaspoon of cinnamon
one teaspoon of powder mixed with honey off d Arthritis
Pain is eliminated.
7. Use cinnamon cooking food for longer
helps in preservative.
8. Cinnamon power to help increase memory power.
দারুচিনির অজানা গুনাগুণ
১. প্রতিদিন আধা চা চামচ দারুচিনির
গুড়ো রক্তে খারাপ কোলস্টেরল এলডিএল এর
মাত্রা কমায়।
২. রক্তে শর্করার মাত্রা নিষন্ত্রণ
করে এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য
খুবই উপকারী।
৩. ঈস্ট ছত্রাক ঘটিত ইফেকশন প্রতিরোধ করে।
৪. মারন ব্যাধি লিম্ফোসাইটিক লিউকোমিয়ার
বিস্তার রোধ করে।
৫. রক্ত জমাট না বাঁধার অসুখ
হিমোফিলিয়া প্রতিরোধ করে।
৬. প্রতিদিন নাস্তায় আধা চামচ দারুচিনির
গুড়ো এক চামচ মধুর সাথে মিশিয়ে খলে বাত
ব্যথা দূর হয়।
৭. রান্নায় দারুচিনির ব্যবহার খাবারকে দীর্ঘক্ষণ
সংরক্ষণে সহায়তা করে।
৮. দারুচিনির ঘ্রাণ স্মৃতি শক্তি বাড়াতে সাহায্য
করে।
Some facts about Water
Water serves as a lubricant
Water serves as a lubricant in digestion and almost all other body processes. The water in our saliva helps facilitate chewing and swallowing, ensuring that food will slide easily down the esophagus. Water also lubricates our joints and cartilages and allows them to (pardon the pun) move more fluidly. When dehydrated, the body rations water away from the joints. Less lubrication equals greater friction and that can cause joint, knee and back pain potentially leading to injuries and arthritis. Even our eyeballs need plenty of lubrication to work well and remain healthy.
Water regulates body temperature
Our bodies can control over-heating through perspiration from sweat glands in the skin and from evaporation which produces a cooling effect. Blood is also routed into areas close to the surface of the skin where it can be cooled and then carried back to the interior of the body. Conversing in a cold environment, the skin maintains proper body temperature by shunting the blood away from the exterior surface thereby conserving heat within the body. The movement of water within our cellular systems also transports vital blood plasma which is 92% made of water. Blood plasma play a critical role in buffering the body’s pH, circulating antibodies from the immune system, and regulating osmotic balance which all helps to maintain proper body temperature.Water removes harmful toxins from the body
Water helps our bodies remove toxins in many different ways. Water flushes toxins and waste from the body through urination and perspiration. Water helps reduce constipation and aids in bowel movements which ensures that wastes are removed quickly and regularly before they can become poisonous in the body. This waste buildup can occur in the body if dehydration becomes a regular occurrence and this can cause headaches, toxicity and illness. Drinking enough water will also lessen the burden on the kidneys and liver by flushing out waste products.How to Improve your Skin
ত্বককে নরম এবং চকচকে করতে,
৫০ মিঃ গ্রাঃ টমেটো রসের সাথে এক টেবিল চামচ লেবুর
রস মিলিয়ে মুখে, গলায় ও ঘাড়ে লাগিয়ে ৫-৭ মিনিট
পর ধুয়ে ফেলুন।
বেসন, দই, লেবুর রস ও হলুদ
একসাথে মিলিয়ে প্রতি সপ্তাহে তিনবার ব্যবহার
করত ত্বক ফর্সা হয়।...
চন্দন, গোলাপ জল ও
মুলতানী মাটি একসাথে মিলিয়ে ব্যবহারে ত্বক
ফর্সা হয়।
ঘাড় ফর্সা করতে সম পরিমাণে লেবুর রস, মধু ও
চিনি একসাথে মিলিয়ে ব্যবহার করে ২০ মিনিট পর
ধুয়ে ফেলুন।
Some post About Your Hair
চুল সম্পর্কে কিছু ভুল ধারণা
* দিনে বারবার চুল আঁচড়ালে চুলের স্বাস্থ্য
ভালো থাকে বলে অনেকেই বলেন। চুল
বেশি আঁচড়ালে টান লেগে বরং চুল পড়ার হার
বেড়ে যায়। দিনে পাঁচ-ছয়বার আঁচড়ানোই যথেষ্ট।
* চুল বারবার কামালে ঘন চুল ওঠে বলে ছোটবেলায়
আমরা অনেকেই মাথা ন্যাড়া করেছি। কিন্তু
এটি সম্পূর্ণ ভুল ধারণা।
এতে বরং চুল
কমে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।
* চুল টাইট করে বেণি করে ঘুমালে চুলের
বৃদ্ধি বেশি হয় বলে মেয়েরা মনে করে। কিন্তু
বেশি টাইট করে না বাঁধাই ভালো। এতে চুল
উঠে যাওয়ার ঝুঁকি থাকে।
লাইক দিলে আমরা অনুপ্রানিত হই। আপনি নিজেও
যদি লাইক না দেন তাহলে কয়েকদিন পর
Acidity ? Good Bye !!!
এসিডিটি কে গুডবাই
আদা কুচি বা পুদিনা পাতা ওষুধের
মতো কাজে দেবে।
2. জিরা গরম তাওয়ায়
সেঁকে হালকাভাবে ছেঁচে নিত প্রতিবার
খাবার আগে এক গ্লাস পানিতে এটি এক চা চামচ
মিশিয়ে খেলে দ্রুত গ্যাসের উপশম হয়।
3. গ্যাসের ফলে বুক জ্বালাপোড়া করলে গুড়
খাবেন। তবে যাদের ডায়াবেটিস আছে তাদের
এটি এড়িয়ে যেতে হবে।
4. দাওয়াতে আমরা বোরহানি খে এর টকদই
হজমে সাহায্য করে এবং গ্যাস দূর করে।
5. পেটের
যে কোনো সমস্যা উপশমে প্রতি ৫-৬টি বা পাতা চিবিয়ে খেতে পারেন।
অথবা বাসক পাতা বেটে,
রোদে শুকিয়ে গুড়া করে নিয়মি পানি বা সমস্যা স্থায়ীভাবে দূর
হবে।
6. প্রতিবার খাওয়ার পর বাটার মিল্কের
সঙ্গে সামান্য গোল মরিচ
মিশিয়ে খেলে খেলে এসিডিটি দূর হয়
Who acidity !!! Goodbye
1. the few labangadana stomach gas,Grated ginger or mint leaves drugs
Will work like.
2 cumin hot taoyaya
Continues to take lightly baked contuse
It is a glass of water before a meal one teaspoon
Quick playing mixed gas is relieved.
As a result, the molasses 3.Gas gastritis
Eat. However, people with diabetes
It will go.
4 P's cheese party we borhani
Helps digestion and eliminating gas.
5 abdominal
5-6 or leaves to chew on any issues that can heal.
Or bedroom leaves Bethe,
The dried powder niyami water or permanently eliminate the problem
Will.
6. Butter milk after every meal
With a little black pepper
Playing playing mixed acidity is eliminated
Sunday, September 28, 2014
Some Sexual Information
সকালের যৌন মিলন শরীর ভাল রাখে
সকালবেলার যৌন মিলন শরীরের সঙ্গে মনও
ভাল রাখে৷
খবরটা শুনে মোটেও চমকাবেন না৷
একটি সমীক্ষাতে এই
তথ্য উঠে এসেছে৷ লন্ডনের বেলফাস্টের কুইন্স
ইউনিভার্সিটি এই সমীক্ষা করেছে৷
সমীক্ষায় জানা গেছে সপ্তাহে তিনদিন
যদি ভোরবেলা যৌন
মিলন করা যায়, তাহলে হৃদরোগে আক্রান্ত
হওয়ার
সম্ভাবনা অর্ধেক করে দেয়৷ আর যদি এটি ঠিকমত
করা যায়
তাহলে ব্লাড প্রেশারের মত মারাত্মক রোগ
সারাতে সাহায্য
করে৷
একটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায়
জানা গেছে সপ্তাহে দুইদিন
যদি ভোরবেলা যৌন মিলন করা যায়,
তাহলে শরীরে অ্যান্টীবডি গঠন করতে সাহায্য
করে৷
সকালের যৌন মিলন আর্থারাইটিস ও
মাইগ্রেনের মত রোগ
সারিয়ে তোলে বলে সমীক্ষাতে জানা গেছে৷
আরও জানা গেছে যারা ডায়াবেটিসের
রোগী তাদের
পক্ষে সকালের যৌন মিলন অত্যন্ত ফলপ্রদ৷
সকালের
আধঘন্টার যৌন মিলনে 300 ক্যালোরির মত
শক্তির খরচ হয়
যেটা ডায়বেটিস কমাতে সাহায্য করে৷
এই পরীক্ষাটি করা হয়েছিল
300টি সেক্সী মহিলার উপর
যাদের সঙ্গীরা কখনই কন্ডোমের ব্যবহার
করে না৷
তারা জানিয়েছে এর ফলে তাদের মনে কোন
মানসিক
অবসাদ নেই৷ এছাড়া দেহের হাড়ের গঠনেও
সকালের যৌন
মিলন বিশেষ ভূমিকা পালন করে বলে জানা গেছে৷
সকালের এই মানসিক তৃপ্তিটার কারণে চুল ও
চামড়ায়
উজ্জ্বলতা আনে কারণ এইসময় ওসট্রোজেন ও
অন্যান্য
হর্মোনের ক্ষরণের কারণে৷ অবশ্য সমীক্ষরাও
এও
জানিয়েছেন প্রতিদিন যদি যৌন মিলন করা হয়
তাহলে শরীরের
কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়৷
সকালবেলার যৌন মিলন শরীরের সঙ্গে মনও
ভাল রাখে৷
খবরটা শুনে মোটেও চমকাবেন না৷
একটি সমীক্ষাতে এই
তথ্য উঠে এসেছে৷ লন্ডনের বেলফাস্টের কুইন্স
ইউনিভার্সিটি এই সমীক্ষা করেছে৷
সমীক্ষায় জানা গেছে সপ্তাহে তিনদিন
যদি ভোরবেলা যৌন
মিলন করা যায়, তাহলে হৃদরোগে আক্রান্ত
হওয়ার
সম্ভাবনা অর্ধেক করে দেয়৷ আর যদি এটি ঠিকমত
করা যায়
তাহলে ব্লাড প্রেশারের মত মারাত্মক রোগ
সারাতে সাহায্য
করে৷
একটি বৈজ্ঞানিক পরীক্ষায়
জানা গেছে সপ্তাহে দুইদিন
যদি ভোরবেলা যৌন মিলন করা যায়,
তাহলে শরীরে অ্যান্টীবডি গঠন করতে সাহায্য
করে৷
সকালের যৌন মিলন আর্থারাইটিস ও
মাইগ্রেনের মত রোগ
সারিয়ে তোলে বলে সমীক্ষাতে জানা গেছে৷
আরও জানা গেছে যারা ডায়াবেটিসের
রোগী তাদের
পক্ষে সকালের যৌন মিলন অত্যন্ত ফলপ্রদ৷
সকালের
আধঘন্টার যৌন মিলনে 300 ক্যালোরির মত
শক্তির খরচ হয়
যেটা ডায়বেটিস কমাতে সাহায্য করে৷
এই পরীক্ষাটি করা হয়েছিল
300টি সেক্সী মহিলার উপর
যাদের সঙ্গীরা কখনই কন্ডোমের ব্যবহার
করে না৷
তারা জানিয়েছে এর ফলে তাদের মনে কোন
মানসিক
অবসাদ নেই৷ এছাড়া দেহের হাড়ের গঠনেও
সকালের যৌন
মিলন বিশেষ ভূমিকা পালন করে বলে জানা গেছে৷
সকালের এই মানসিক তৃপ্তিটার কারণে চুল ও
চামড়ায়
উজ্জ্বলতা আনে কারণ এইসময় ওসট্রোজেন ও
অন্যান্য
হর্মোনের ক্ষরণের কারণে৷ অবশ্য সমীক্ষরাও
এও
জানিয়েছেন প্রতিদিন যদি যৌন মিলন করা হয়
তাহলে শরীরের
কার্যক্ষমতা হ্রাস পায়৷
10 Health Benefits of Turmeric
10 Health Benefits of Turmeric
1. Promotes healthy skin.
2. Provides immune system support.
3. Aids skeletal system and joint health.
4. Encourages healthy liver function.
5. Helps maintain healthy cells and supports against free radicals.
6. Aids the digestive system.
7. Supports a healthy blood and circulatory system.
8. Assists the nervous system response to stress.
9. Promotes a healthy female reproductive system.
10. Helps maintain blood sugar levels.
1 সুস্থ ত্বক প্রচার করে.
2 ইমিউন সিস্টেম সমর্থন প্রদান করে.
3 উপকরণ কঙ্কালতন্ত্র এবং যুগ্ম স্বাস্থ্য.
4 সুস্থ লিভার ফাংশন উত্সাহ দেয়.
5 সুস্থ কোষ বজায় রাখা এবং মৌলে বিরুদ্ধে সমর্থন করে.
6 উপকরণ পাচনতন্ত্র.
7 একটি সুস্থ রক্ত এবং সংবহনতন্ত্র সমর্থন করে.
8 সহায়ক চাপ স্নায়ুতন্ত্রের প্রতিক্রিয়া.
9 একটি সুস্থ নারী প্রজনন সিস্টেম প্রচার করে.
10 রক্তে শর্করার মাত্রা বজায় রাখা.
"How to Looks Beautiful"
**** সুন্দর হওয়ার দারুন কিছু টিপস ****
আজ আপনাদের জন্য হাজির করলাম কিছু ফাটাফাটি সৌন্দর্য্য টিপস। শুধু মেয়েরাই নয় ছেলেরাও এই টিপস গুলো অনুসরণ করে সুফল পেতে পারেন। তাহলে দেরি না করে আসুন জেনে নিই সুন্দর হওয়ার দারুন কিছু টিপস।
* তিল বেটে নিন অথবা গুড়ো করে নিন। এতে সামান্য জল মিশিয়ে ছেঁকে নিন। একটা সাদা রঙের তরল পাবেন সেটা মুখে লাগান, বিশেষ করে রোদে পোড়া জায়গায় লাগান। ত্বক ফর্সা হয়ে যাবে।
* ত্বকের রং আরও ফর্সা করার জন্য দই লাগান মুখে। মিনিট
কুড়ি রাখুন। তারপরে ধুয়ে ফেলুন। সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এরকম লাগাতে হবে।
* নিয়মিত দুধ দিয়ে মুখ ধুয়ে মুছে ফেললেও ত্বক ফর্সা হয়।
* সারা গায়ের রং উজ্জল করতে বেসন, দই আর সামান্য হলুদ মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। স্নানের সময় সাবানের বদলে এটি ব্যবহার করুন নিয়মিত।
* যদি আপনার ত্বক শুষ্ক হয়, দু চা-চামচ কাঁচা দুধ, দু চা-চামচ আলুর রস ঠান্ডা করে এটি ব্যবহার করুন ক্লিনজার হিসেবে।
* মধু আর কয়েক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে রাখুন মিনিট পনেরো। মধু যখন আপনার ত্বক উজ্জল করবে, লেবুর প্রাকৃতিক ব্লিচিং গুন ত্বককে করবে আরও ফর্সা।
* লক্ষ্য করে থাকবেন অনেক ফর্সা লোকেরও ঠোঁটের রং কালচে। কিন্তু সে জন্য কিছুমাত্র নিরাশ হবেন না। কয়েক ফোঁটা পাতিলেবুর রস, মধু ও মাসাজ ক্রীম মিশিয়ে দিনে দু’বার ঠোঁটে মাসাজ করলে মাস খানেকের মধ্যেই সুফল পাবেন। তবে ব্যবহারটা নিয়মিত ও নিষ্ঠার সাথে করতে হবে। এভাবে চোখের নিচের কালিও অপসারিত হবে।
Some of the tips are pretty cool
Some superb beauty tips have appeared to you today. Not just girls, boys to follow these tips to get the benefits. Let us assume that it is not too late for some great tips on being beautiful.
* Take Sesame Bethe or powder. Mixed in a little water and strain. Get a white liquid on the face of it, especially the fixing sunburn. The skin will become fair.
* Add yogurt to lighten the skin color of the face. Keep twenty minutes. Then wash. You need to put at least three days a week.
* Deleting fair skin are washed away with regular milk.
* The skin color is not bright pea, create a mixture of curd and a little turmeric. Use this time to swim rather than regular soap.
* If your skin is dry, two teaspoonfuls of raw milk, two teaspoonfuls klinajara use it as a cold potato juice.
* Honey mixed with a few drops of lemon juice to keep it at fifteen minutes. Your skin will glow when the honey, lemon natural bleaching will lighten the skin fold.
* Lokerao noticed much lighter lip color dusk. But he will not be any hope. Patilebura few drops of juice, mixed with honey and massage the cream twice a day, the lips and deep massage in the month to receive benefits. However, their use should be regularly and sincerely. This will remove the dark circles under the eyes.
Saturday, September 27, 2014
Importance of "Garlic"
স্বাস্থ্য রক্ষায় রসুন !
১. একটি মাঝারি সাইজের রসুনে ১ লাখ ইউনিট
পেনিসিলিনের সমান অ্যান্টিবায়োটিকের
কার্যক্ষমতা রয়েছে।
২. ব্যাকটেরিয়া ও প্রোটোজোয়ার
মাধ্যমে সৃষ্টি অ্যামিবিক ডিসেনট্রি নির্মূলের
ক্ষেত্রে রসুন বেশ কার্যকরী।
৩. শরীরের রোগ সংক্রমণ দূর করার জন্য
একসাথে তিন কোয়া রসুন দিনে তিন থেকে চারবার
চিবিয়ে খান।
৪. রক্তের চাপ ও রক্তের কোলেস্টেরলের
মাত্রা কমানোর জন্য প্রতিদিন তিন থেকে ১০
কোয়া রসুন খেতে পারেন।
৫. উচ্চরক্তচাপ ও রক্তের কোলেস্টরলের
মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধে রসুনের
ভূমিকা অপরিসীম। রসুন রক্ত জমাট
নিরোধী অ্যাসপিরিনের মতোই শক্তিশালী।
৬. রসুন খেতে হলে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেতে হবে।
চিবিয়ে না খেলে রসুনের রাসায়নিক উপাদান এলিসিন
নির্গত হবে না। এলিসিনই
হচ্ছে শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক।
অ্যান্টিবায়োটি ক ক্ষমতা কাজে লাগানোর জন্য
কাঁচা রসুন চিবিয়ে খাওয়াই উত্তম।
৭. যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না,
অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপজ্জনক।
রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান
করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে।
৮. অতিরিক্ত রসুন শরীরে এলার্জি ঘটাতে পারে।
এসব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন না খাওয়াই উত্তম।
৯. রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ
করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন।
১০. শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন না খাওয়াই
ভালো। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের
মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর যন্ত্রণার
কারণ ঘটাতে পারে।
১. একটি মাঝারি সাইজের রসুনে ১ লাখ ইউনিট
পেনিসিলিনের সমান অ্যান্টিবায়োটিকের
কার্যক্ষমতা রয়েছে।
২. ব্যাকটেরিয়া ও প্রোটোজোয়ার
মাধ্যমে সৃষ্টি অ্যামিবিক ডিসেনট্রি নির্মূলের
ক্ষেত্রে রসুন বেশ কার্যকরী।
৩. শরীরের রোগ সংক্রমণ দূর করার জন্য
একসাথে তিন কোয়া রসুন দিনে তিন থেকে চারবার
চিবিয়ে খান।
৪. রক্তের চাপ ও রক্তের কোলেস্টেরলের
মাত্রা কমানোর জন্য প্রতিদিন তিন থেকে ১০
কোয়া রসুন খেতে পারেন।
৫. উচ্চরক্তচাপ ও রক্তের কোলেস্টরলের
মাত্রা কমিয়ে হৃদরোগ প্রতিরোধে রসুনের
ভূমিকা অপরিসীম। রসুন রক্ত জমাট
নিরোধী অ্যাসপিরিনের মতোই শক্তিশালী।
৬. রসুন খেতে হলে কাঁচা রসুন চিবিয়ে খেতে হবে।
চিবিয়ে না খেলে রসুনের রাসায়নিক উপাদান এলিসিন
নির্গত হবে না। এলিসিনই
হচ্ছে শক্তিশালী অ্যান্টিবায়োটিক।
অ্যান্টিবায়োটি ক ক্ষমতা কাজে লাগানোর জন্য
কাঁচা রসুন চিবিয়ে খাওয়াই উত্তম।
৭. যাদের শরীর থেকে রক্তপাত সহজে বন্ধ হয় না,
অতিরিক্ত রসুন খাওয়া তাদের জন্য বিপজ্জনক।
রসুন রক্তের জমাট বাঁধার ক্রিয়াকে বাধা প্রদান
করে। ফলে রক্তপাত বন্ধ হতে অসুবিধা হতে পারে।
৮. অতিরিক্ত রসুন শরীরে এলার্জি ঘটাতে পারে।
এসব ক্ষেত্রে অতিরিক্ত রসুন না খাওয়াই উত্তম।
৯. রসুন খাওয়ার ফলে পাকস্থলীতে অস্বস্তি বোধ
করলে রসুন খাওয়া বন্ধ রাখুন।
১০. শিশুকে দুগ্ধদানকারী মায়েদের রসুন না খাওয়াই
ভালো। কারণ রসুন খাওয়ার ফলে তা মায়ের দুধের
মাধ্যমে শিশুর পাকস্থলীতে ঢুকে শিশুর যন্ত্রণার
কারণ ঘটাতে পারে।
Pain in Tooth ??
দুটি মূল্যবান টিপস
১) দাঁতের গোড়ায় ব্যথা? আক্রান্ত
স্থানে সামান্য কাঁচা হলুদ বাটা লাগিয়ে দিন।
মাড়ির ব্যথা নিরাময় হবে। হলুদ যে আয়ুর্বেদ
গুণে ভরপুর একটি উপাদান, সে তো আর বলার
অপেক্ষা রাখে না।
২) দাঁতের মাড়িতে ক্ষত হলে বা দাঁত থেকে রক্ত পড়লে ব্যবহার করতে পারেন জামের
বিচি। পাকা জামের বিচি গুড়ো করে দাঁত মাজুন
নিয়মিত। উপকার পাবেন, রক্ত পড়া বন্ধ হবে।
How to remove Black Spot of Lips
শশার রস ঠোঁটের কালো হওয়কে প্রতিরোধ
করে।
ঠোঁটের কালো হওয়াকেও প্রতিরোধ করতে প্রতিদিন
অন্তত ৫ মিনিট শসার রস ঠোঁটে ঘষুন।
অল্প কয়েক দিনের মধ্যেই দেখবেন কালো দাগ
চলে গেছে।
Cucumber Juice prevention to lip Black
To prevent Black Lip
Cucumber juice and rub the lips of at least 5 minutes.
Within a few days you will see the black spots
Gone.
Friday, September 26, 2014
Tips About Kidney
কিডনি এবং কিডনি রোগ
সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ
তথ্য:
►মানুষের
দুটো কিডনি প্রতিদিন
প্রায় ১৭০ লিটার রক্ত
পরিশোধিত
করে শরীরকে সুস্থ রাখে?
►দুটো কিডনিতে প্রায়
২০-২৫ লাখ ছাঁকনি রয়েছে,
যা অনবরত
রক্তকে পরিশোধিত
করে যাচ্ছে।
►কিডনি রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণ
করে রক্তস্বল্পতা দূর
করতে সাহায্য
করে এবং অস্থি শক্তিশালী করে থাকে।
►শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক
রাখার জন্য একটি কিডনিই
যথেষ্ট।
►কিডনির প্রধান রোগ
নেফ্রাইটিস বা নেফ্রোটিক
সিনড্রম, যা কিডনির
ছাঁকনি বা ফিলটার
মেমব্রেনকে ক্ষতবিক্ষত
করে। এর কারণে শরীর
থেকে অত্যাবশ্যকীয়
প্রোটিন বেরিয়ে যায়।
►প্রস্রাব প্রদাহ কিডনির
একটি সাধারণ রোগ হলেও
শিশুদের ক্ষেত্রে মারাত্মক
হতে পারে।
►ডায়াবেটিস এবং উচ্চ
রক্তচাপ কিডনি রোগ নয়,
তবু কিডনিকে আক্রান্ত
করে কিডনির
কার্যকারিতা কমিয়ে মারাত্মক
জটিলতার সৃষ্টি করে।
►যেসব রোগ
কিডনিকে আক্রান্ত
করে কিডনির
কার্যকারিতা বিনষ্ট
করে বা কিডনি ফেইলিয়র হয়
এদের মধ্যে ১. নেফ্রাইটিস
২. ডায়াবেটিস এবং ৩. উচ্চ
রক্তচাপ।
সুতরাং প্রাথমিক
পর্যায়ে এসব রোগের
চিকিত্সায় যত্নবান হন।
►দুটো কিডনি ৯০ ভাগ
অকেজো হওয়ার পরই
কেবল ডায়ালাইসিস
বা কিডনি সংযোজনের
মতো চিকিত্সার
প্রয়োজন হয়।
►জীবিত অবস্থায়
আপনি আপনার
একটি কিডনি কেবল বাবা-
মা, ভাই-বোন, ছেলে-
মেয়েকে নির্ভয়ে দান
করতে পারেন। এদের ভেতর
রক্তের গ্রুপ বা টিস্যু টাইপ
না মিললে তখন আপন চাচা,
মামা, ফুফু, খালা বা স্বামী-
স্ত্রী একে অপরকে কিডনি দান
করতে পারেন।
►মৃত ব্যক্তি (ব্রেনডেথ-
ভেন্ট
িলেটরে থাকা অবস্থায়),
আত্মীয়-অনাত্মীয়
সবাইকে কিডনি দান
করতে পারে।
►আকস্মিক কিডনি বিকল
রোগে তাত্ক্ষণিক
চিকিত্সা অনেক
রোগীকে সুস্থ-স্বাভাবিক
জীবন ফিরিয়ে দিতে পারে।
►অতিরিক্ত ডায়রিয়া,
বমি ও রক্তক্ষরণ
আকস্মিক কিডনি বিকল
হওয়ার প্রধান কারণ।
►মেয়েদের গর্ভকালীন উচ্চ
রক্তচাপ
পরবর্তী পর্যায়ে কিডনি রোগের
কারণ হতে পারে।
সম্পর্কে কিছু গুরুত্বপূর্ণ
তথ্য:
►মানুষের
দুটো কিডনি প্রতিদিন
প্রায় ১৭০ লিটার রক্ত
পরিশোধিত
করে শরীরকে সুস্থ রাখে?
►দুটো কিডনিতে প্রায়
২০-২৫ লাখ ছাঁকনি রয়েছে,
যা অনবরত
রক্তকে পরিশোধিত
করে যাচ্ছে।
►কিডনি রক্তচাপ
নিয়ন্ত্রণ
করে রক্তস্বল্পতা দূর
করতে সাহায্য
করে এবং অস্থি শক্তিশালী করে থাকে।
►শরীর সুস্থ ও স্বাভাবিক
রাখার জন্য একটি কিডনিই
যথেষ্ট।
►কিডনির প্রধান রোগ
নেফ্রাইটিস বা নেফ্রোটিক
সিনড্রম, যা কিডনির
ছাঁকনি বা ফিলটার
মেমব্রেনকে ক্ষতবিক্ষত
করে। এর কারণে শরীর
থেকে অত্যাবশ্যকীয়
প্রোটিন বেরিয়ে যায়।
►প্রস্রাব প্রদাহ কিডনির
একটি সাধারণ রোগ হলেও
শিশুদের ক্ষেত্রে মারাত্মক
হতে পারে।
►ডায়াবেটিস এবং উচ্চ
রক্তচাপ কিডনি রোগ নয়,
তবু কিডনিকে আক্রান্ত
করে কিডনির
কার্যকারিতা কমিয়ে মারাত্মক
জটিলতার সৃষ্টি করে।
►যেসব রোগ
কিডনিকে আক্রান্ত
করে কিডনির
কার্যকারিতা বিনষ্ট
করে বা কিডনি ফেইলিয়র হয়
এদের মধ্যে ১. নেফ্রাইটিস
২. ডায়াবেটিস এবং ৩. উচ্চ
রক্তচাপ।
সুতরাং প্রাথমিক
পর্যায়ে এসব রোগের
চিকিত্সায় যত্নবান হন।
►দুটো কিডনি ৯০ ভাগ
অকেজো হওয়ার পরই
কেবল ডায়ালাইসিস
বা কিডনি সংযোজনের
মতো চিকিত্সার
প্রয়োজন হয়।
►জীবিত অবস্থায়
আপনি আপনার
একটি কিডনি কেবল বাবা-
মা, ভাই-বোন, ছেলে-
মেয়েকে নির্ভয়ে দান
করতে পারেন। এদের ভেতর
রক্তের গ্রুপ বা টিস্যু টাইপ
না মিললে তখন আপন চাচা,
মামা, ফুফু, খালা বা স্বামী-
স্ত্রী একে অপরকে কিডনি দান
করতে পারেন।
►মৃত ব্যক্তি (ব্রেনডেথ-
ভেন্ট
িলেটরে থাকা অবস্থায়),
আত্মীয়-অনাত্মীয়
সবাইকে কিডনি দান
করতে পারে।
►আকস্মিক কিডনি বিকল
রোগে তাত্ক্ষণিক
চিকিত্সা অনেক
রোগীকে সুস্থ-স্বাভাবিক
জীবন ফিরিয়ে দিতে পারে।
►অতিরিক্ত ডায়রিয়া,
বমি ও রক্তক্ষরণ
আকস্মিক কিডনি বিকল
হওয়ার প্রধান কারণ।
►মেয়েদের গর্ভকালীন উচ্চ
রক্তচাপ
পরবর্তী পর্যায়ে কিডনি রোগের
কারণ হতে পারে।
Keep Your Hand Beautiful
হাতের কনুইর রুক্ষভাব কমাতে এবং কালো দাগ
দূর করতে:
------------------------------
--------------- ------------
*পাকা কলা, তেতুল
একসঙ্গে মিশিয়ে কনুইয়ে লাগান।
শুকিয়ে যাওয়ার পর ধুয়ে ফেলুন।
* চিনি ও পাতিলেবুর রসের সঙ্গে চালের
গুড়ো মিশিয়ে কনুইয়ে ঘষে ঘষে লাগান। এরপর
ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
*মসুর ডাল ভিজিয়ে বাটুন। মসুর ডাল বাটা,
হলুদ বাটা, টমেটোর রস, সূর্যমুখীর তেল
একসঙ্গে মিশিয়ে কনুইয়ে লাগান। কিছুক্ষণ পর
ধুয়ে ফেলুন।
*কলা ও
চিনি একসাথে মিশিয়ে কনুইয়ে লাগিয়ে শুকানোর
পরে ধুয়ে ফেলুন।
দূর করতে:
------------------------------
--------------- ------------
*পাকা কলা, তেতুল
একসঙ্গে মিশিয়ে কনুইয়ে লাগান।
শুকিয়ে যাওয়ার পর ধুয়ে ফেলুন।
* চিনি ও পাতিলেবুর রসের সঙ্গে চালের
গুড়ো মিশিয়ে কনুইয়ে ঘষে ঘষে লাগান। এরপর
ঠান্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।
*মসুর ডাল ভিজিয়ে বাটুন। মসুর ডাল বাটা,
হলুদ বাটা, টমেটোর রস, সূর্যমুখীর তেল
একসঙ্গে মিশিয়ে কনুইয়ে লাগান। কিছুক্ষণ পর
ধুয়ে ফেলুন।
*কলা ও
চিনি একসাথে মিশিয়ে কনুইয়ে লাগিয়ে শুকানোর
পরে ধুয়ে ফেলুন।
General Medical Knowledge
::: জানার মাঝে অজানা ৬ টি তথ্য :::
• আপনি যত বেশি ঠাণ্ডা ঘরে ঘুমাবেন, আপনার দুঃস্বপ্ন দেখার
সম্ভবনা তত বেশি!!
• সারাদিনে একজন পুরুষের
চেয়ে একজন মহিলা বেশিসংখ্যক বার চোখেরপাতা ফেলেন!!
• আপনি যদি হটাত করে সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দেন,
তবে সম্ভবনা আছে যে, আপনার রাতের ঘুম একঘণ্টা করে কমে যাবে!!
• আপনি যখন হাসেন তখন
আপনার দেহে ক্লান্তি সৃষ্টিকারী হরমোনগুলো কাজ করতে পারে না!! এজন্য তখন আপনাকে আরো বেশি সজীব এবং সতেজ
দেখায়!!
• একটা ৬ বছরের বাচ্চা দিনে গড়ে প্রায় ৩০০ বারের মতো হাসে!! আর একজন পরিপূর্ণ/প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ
দিনে হাসেন গড়ে ১৫-১০০ বার!!
• আপনার ব্রেইন দিনের চেয়ে রাতের বেলা কাজ করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে!! রাতের বেলা ব্রেইনের কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধিপায়!
• আপনি যত বেশি ঠাণ্ডা ঘরে ঘুমাবেন, আপনার দুঃস্বপ্ন দেখার
সম্ভবনা তত বেশি!!
• সারাদিনে একজন পুরুষের
চেয়ে একজন মহিলা বেশিসংখ্যক বার চোখেরপাতা ফেলেন!!
• আপনি যদি হটাত করে সিগারেট খাওয়া ছেড়ে দেন,
তবে সম্ভবনা আছে যে, আপনার রাতের ঘুম একঘণ্টা করে কমে যাবে!!
• আপনি যখন হাসেন তখন
আপনার দেহে ক্লান্তি সৃষ্টিকারী হরমোনগুলো কাজ করতে পারে না!! এজন্য তখন আপনাকে আরো বেশি সজীব এবং সতেজ
দেখায়!!
• একটা ৬ বছরের বাচ্চা দিনে গড়ে প্রায় ৩০০ বারের মতো হাসে!! আর একজন পরিপূর্ণ/প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ
দিনে হাসেন গড়ে ১৫-১০০ বার!!
• আপনার ব্রেইন দিনের চেয়ে রাতের বেলা কাজ করতে বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে!! রাতের বেলা ব্রেইনের কাজ করার ক্ষমতা বৃদ্ধিপায়!
Thursday, September 25, 2014
Beauty Tips
মুখের কালো দাগ দূর করুণ
বাহিরে বেশি ধূলাবালি থাকার
কারণে ত্বকে কালো কালো দাগ পড়ে। মুখের
কালো দাগ যেমন সৌন্দর্যকে নষ্ট
করে তেমনি আপনার ব্যক্তিত্বও ক্ষাতগ্রস্ত করে।
আপনার মুখের অবাঞ্ছিত কালো দাগ দূর
করতে পারে কিছু প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান।
তাহলে আর দেরি না করে আসুন জেনে নিই
কিভাবে ভেষজ উপাদানগুলো ব্যবহার করে মুখের
কালো দাগ দূর করা যায়।
কাঁচা দুধ ও লেবু:
সপ্তাহে দুইদিন কাঁচা দুধের সঙ্গে লেবু
মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর
হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। লেবু সহজেই
ত্বকের কালো কালো ছোপ দাগ দূর করে। তাই
কালো ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে যেকোন
ফেসপ্যাকের সঙ্গে লেবু ব্যবহার করতে পারেন।
আঙ্গুরের রস ও মধু:
সপ্তাহে তিনদিন আঙ্গুরের রসের সঙ্গে মধু
মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ত্বকের কালো ছোপ ছোপ দাগ
দূর হবে, একইসঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
বাহিরে বেশি ধূলাবালি থাকার
কারণে ত্বকে কালো কালো দাগ পড়ে। মুখের
কালো দাগ যেমন সৌন্দর্যকে নষ্ট
করে তেমনি আপনার ব্যক্তিত্বও ক্ষাতগ্রস্ত করে।
আপনার মুখের অবাঞ্ছিত কালো দাগ দূর
করতে পারে কিছু প্রাকৃতিক ভেষজ উপাদান।
তাহলে আর দেরি না করে আসুন জেনে নিই
কিভাবে ভেষজ উপাদানগুলো ব্যবহার করে মুখের
কালো দাগ দূর করা যায়।
কাঁচা দুধ ও লেবু:
সপ্তাহে দুইদিন কাঁচা দুধের সঙ্গে লেবু
মিশিয়ে ত্বকে লাগিয়ে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর
হালকা গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। লেবু সহজেই
ত্বকের কালো কালো ছোপ দাগ দূর করে। তাই
কালো ছোপ ছোপ দাগ দূর করতে যেকোন
ফেসপ্যাকের সঙ্গে লেবু ব্যবহার করতে পারেন।
আঙ্গুরের রস ও মধু:
সপ্তাহে তিনদিন আঙ্গুরের রসের সঙ্গে মধু
মিশিয়ে ত্বকে লাগালে ত্বকের কালো ছোপ ছোপ দাগ
দূর হবে, একইসঙ্গে ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়বে।
Facts About Egg
ডিম নিয়ে ১০ টি মহা মূল্যবান টিপস:
===================
- ডিম কড়া সিদ্ধ খাবার
চাইতে আধা সিদ্ধ বা পানি পোঁচ
খাওয়ান বাচ্চাদের।
এতে পুষ্টি বেশি পাওয়া যাবে।
- অনেক সময়েই ডিমের
খোসা ছিলতে গেলে ভেঙ্গে যায়
ডিম,
খোসার সাথে সাদা অংশটাও
উঠে আসে। এই
সমস্যা থেকে বাঁচতে এক চামচ
বেকিং সোডা দিয়ে দেবেন
ডিম সিদ্ধ এর পানিতে।
- ডিমের সরু অংশটা উপরের দিক
করে ডিম রাখুন কেসের
মাঝে। ডিম
ভালো থাকবে অনেকদিন।
- অমলেট করার সময় সামান্য একটু দুধ
মিশিয়ে দিতে পারেন।
অমলেট নরম আর ফুলকো হবে।
- রুক্ষ চুলের জন্য ডিম অসাধারণ এক
প্রোটিন প্যাক।
কেবল ফেটিয়ে নিয়ে চুলে মাখুন।
৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু
করে ফেলুন।
- ডিমের সমস্ত ক্যালরির বেশির ভাগ থাকে তার কুসুমে।
একটা ডিমের সাদা অংশে মাত্র ৫০ ক্যালোরি।
- চুনের পানিতে ডিম
চুবিয়ে রাখলে ডিম দুই সপ্তাহ পর্যন্ত
ভালো থাকে।
ফ্রিজে রাখলে থাকে আরও
বেশিদিন।
- ডিম পোঁচ করার সময় তেলের
মাঝে আগে একটু লবণ দিন, তারপর
ডিম। তাহলে আর
প্যানে লেগে যাবে না।
- সিদ্ধ ডিম তেলে ভাজার সময়
কাঁটা চামচ দিয়ে কেঁচে নিন।
নাহলে ফুটে উঠে বিরাট
দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।
- আগুনে পুড়ে গেলে সাথে সাথে ডিমের সাদা অংশ
লাগিয়ে দিন। আরাম তো হবেই,
ফোসকা পড়বে না এবং দ্রুত
সেরেও যাবে।
===================
- ডিম কড়া সিদ্ধ খাবার
চাইতে আধা সিদ্ধ বা পানি পোঁচ
খাওয়ান বাচ্চাদের।
এতে পুষ্টি বেশি পাওয়া যাবে।
- অনেক সময়েই ডিমের
খোসা ছিলতে গেলে ভেঙ্গে যায়
ডিম,
খোসার সাথে সাদা অংশটাও
উঠে আসে। এই
সমস্যা থেকে বাঁচতে এক চামচ
বেকিং সোডা দিয়ে দেবেন
ডিম সিদ্ধ এর পানিতে।
- ডিমের সরু অংশটা উপরের দিক
করে ডিম রাখুন কেসের
মাঝে। ডিম
ভালো থাকবে অনেকদিন।
- অমলেট করার সময় সামান্য একটু দুধ
মিশিয়ে দিতে পারেন।
অমলেট নরম আর ফুলকো হবে।
- রুক্ষ চুলের জন্য ডিম অসাধারণ এক
প্রোটিন প্যাক।
কেবল ফেটিয়ে নিয়ে চুলে মাখুন।
৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু
করে ফেলুন।
- ডিমের সমস্ত ক্যালরির বেশির ভাগ থাকে তার কুসুমে।
একটা ডিমের সাদা অংশে মাত্র ৫০ ক্যালোরি।
- চুনের পানিতে ডিম
চুবিয়ে রাখলে ডিম দুই সপ্তাহ পর্যন্ত
ভালো থাকে।
ফ্রিজে রাখলে থাকে আরও
বেশিদিন।
- ডিম পোঁচ করার সময় তেলের
মাঝে আগে একটু লবণ দিন, তারপর
ডিম। তাহলে আর
প্যানে লেগে যাবে না।
- সিদ্ধ ডিম তেলে ভাজার সময়
কাঁটা চামচ দিয়ে কেঁচে নিন।
নাহলে ফুটে উঠে বিরাট
দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।
- আগুনে পুড়ে গেলে সাথে সাথে ডিমের সাদা অংশ
লাগিয়ে দিন। আরাম তো হবেই,
ফোসকা পড়বে না এবং দ্রুত
সেরেও যাবে।
Tuesday, September 23, 2014
Stay Alive with Nauts
বাদাম মৃত্যু ঝুঁকি কমায় !
যারা কখনোই বাদাম খান না তাদের তুলনায়
যারা সপ্তাহে একবারেরও কম বাদাম খান তাদের
মৃত্যু ঝুঁকি ৭ শতাংশ, যারা সপ্তাহে অন্তত
একবার বাদাম খান তাদের ঝুঁকি ১১ শতাংশ,
যারা সপ্তাহে ২ বা ৪ বার বাদাম খান তাদের
১৩ শতাংশ এবং যারা প্রতিদিন বাদাম খান
তাদের মৃত্যু ঝুঁকি ২০ শতাংশ কমে যায়।
বাদাম খেলে মানুষ মোটা হয়ে যায়
এবং হৃদরোগীদের ঝুঁকি বাড়ায়– দীর্ঘদিন
ধরে চলে আসা এই ধারণাকে মিথ্যা প্রমাণ
করেছে বোস্টনের একটি হাসপাতালের গবেষণা।
গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত বাদাম খেলে মানুষ
হালকা পাতলা গড়নের হয় এবং তাদের ক্যান্সার
ও হৃদ রোগের ঝুঁকি কমে।
ডা. ইয়াং বাও এই গবেষণা পরিচালনা করেন
এবং তা নিউ ইংল্যাণ্ড মেডিসিন
জার্নালে প্রকাশিত হয়। রিপোর্টে বলা হয়েছে,
বিশেষ করে বয়স্ক লোকদের হৃদ রোগ
হলে যে ঝুঁকি থাকে তা কেটে যায় বাদাম খেলে।
এক্ষেত্রে স্ট্রোকের সম্ভাবনাও কমে যায়। এর
আগে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বাদাম
খেলে হৃদ রোগ, ডায়বেটিস ও ক্যান্সার রোগীদের
কিছুটা ঝুঁকি বাড়ে।
যারা কখনোই বাদাম খান না তাদের তুলনায়
যারা সপ্তাহে একবারেরও কম বাদাম খান তাদের
মৃত্যু ঝুঁকি ৭ শতাংশ, যারা সপ্তাহে অন্তত
একবার বাদাম খান তাদের ঝুঁকি ১১ শতাংশ,
যারা সপ্তাহে ২ বা ৪ বার বাদাম খান তাদের
১৩ শতাংশ এবং যারা প্রতিদিন বাদাম খান
তাদের মৃত্যু ঝুঁকি ২০ শতাংশ কমে যায়।
বাদাম খেলে মানুষ মোটা হয়ে যায়
এবং হৃদরোগীদের ঝুঁকি বাড়ায়– দীর্ঘদিন
ধরে চলে আসা এই ধারণাকে মিথ্যা প্রমাণ
করেছে বোস্টনের একটি হাসপাতালের গবেষণা।
গবেষণায় দেখা গেছে, নিয়মিত বাদাম খেলে মানুষ
হালকা পাতলা গড়নের হয় এবং তাদের ক্যান্সার
ও হৃদ রোগের ঝুঁকি কমে।
ডা. ইয়াং বাও এই গবেষণা পরিচালনা করেন
এবং তা নিউ ইংল্যাণ্ড মেডিসিন
জার্নালে প্রকাশিত হয়। রিপোর্টে বলা হয়েছে,
বিশেষ করে বয়স্ক লোকদের হৃদ রোগ
হলে যে ঝুঁকি থাকে তা কেটে যায় বাদাম খেলে।
এক্ষেত্রে স্ট্রোকের সম্ভাবনাও কমে যায়। এর
আগে বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বাদাম
খেলে হৃদ রোগ, ডায়বেটিস ও ক্যান্সার রোগীদের
কিছুটা ঝুঁকি বাড়ে।
Subscribe to:
Posts (Atom)
Text Widget
Text Widget
Popular Posts
-
Increase Your sex desire There many foods that can help you to naturally increase your sexual appetite and spice up your sex...
-
Vegetables That Help You Grow Taller 1. Turnips Turnips are found to be rich in growth hormones and intake of turnips on a re...
-
Hepatitis B Your liver is the largest organ inside your body. It helps your body digest food, store energy, and remove poisons. Hep...
-
Cirrhosis of the Liver What causes Cirrhosis of the Liver ? Cirrhosis has many possible manifestations. These signs and symptoms m...
-
Know Your Liver The liver is a large, meaty organ that sits on the right side of the belly. Weighing about 3 pounds, the live...
-
Know the effective home remedies to reduce stretch marks during pregnancy; also, know how to avoid getting stretch marks and make your ow...
-
Colon Cancer Patients Diet Colon cancer affects the ability of the body to digest food and to absorb the nutrients present in them....
-
Fertility Problems The following are the few top herbal remedies that you can try out to help boost fertility in women. 1. H...
-
Onion Helps in Hair Growth Many people face the problem of hair loss. Though losing 50-100 hairs per day is considered as normal, los...
-
Boost Your Metabolism 1. Green Tea Apart from having the property of boosting the metabolic rate, green tea has other health bene...